Sobujbangla.com | আইয়ুব বাচ্চুর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা
News Head
 তদন্ত কমিটি অবন্তিকার মায়ের সঙ্গে কথা বলেছে,। রমজান মাসে ভাজা-পোড়া বেশী খাওয়ার,কারনে হাসপাতাল গুলোতে বাড়ছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা,। কলেজের পুকুরে ডুবে এক কলেজশিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে,। ইমরান খান৷ বলেছেন,শাহবাজ শরিফ সরকারের মেয়াদ চার থেকে পাঁচ মাস:। উপজেলা ভোটের তারিখ ঘোষণা, প্রথমে ১৫২টি। দোয়ারাবাজারে রাস্তার কাজের উদ্বোধন। আরিফুল হক চৌধুরী বলেন: রাজনীতিতে হতাশা ও শেষ বলে কিছু নেই। রোহিঙ্গাদের জন্য তহবিল বাড়াতে ইউএনডিপির প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর। খালেদার দণ্ড স্থগিতের আবেদন, আইন মন্ত্রণালয়। দলিল লেখকদের কর্মবিরতি, সাব-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ,।

আইয়ুব বাচ্চুর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা

  |  ১৬:০৩, অক্টোবর ১৯, ২০১৮

কিংবদন্তি ব্যান্ড সংগীতশিল্পী আইয়ুব বাচ্চুর মরদেহ সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেয়া হলে তার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন সর্বস্তরের মানুষ।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তার মরদেহ শহীদ মিনারে নেয়া হয়। রাখা হবে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত।
প্রিয় এই শিল্পীকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সকাল থেকেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হতে থাকেন সর্বস্তরের মানুষ। তার মরদেহ দেখে অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
বাচ্চুর মরদেহে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরসহ সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনের মানুষ। সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য এ আয়োজন করেছে।
জুমার নামাজের পর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে আইয়ুব বাচ্চুর প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
তার ছেলে ও মেয়ে বিদেশ থেকে ফেরার পর শনিবার চট্টগ্রামে মায়ের কবরের পাশে সমাহিত করা হবে জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পীকে।
বৃহস্পতিবার সকালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর মগবাজারে নিজ বাসভবনে মারা যান তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর।
সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এর আগে ২০০৯ সালে তিনি হার্টে রিং পরিয়েছিলেন বলেও জানান ডাঃ মো. নাজিম উদ্দিন।
১৯৬২ সালের ১৬ আগস্ট চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণকারী আইয়ুব বাচ্চু দেশের পপ সংগীতকে জনপ্রিয় করে তোলার ক্ষেত্রে অন্যতম পথপ্রদর্শক ছিলেন।
তিনি একাধারে গায়ক, লিড গিটারিস্ট, গীতিকার, সুরকার ও প্লেব্যাক শিল্পী ছিলেন।
বাচ্চু জনপ্রিয় সংগীত ব্যান্ড ‘এলআরবি’র কর্ণধার ছিলেন।
হারানো বিকেলের গল্প’ গানের মধ্য দিয়ে সংগীতজগতে আইয়ুব বাচ্চুর ব্যতিক্রমী দরাজ কণ্ঠের যাত্রা শুরু হয়।
১৯৮৬ সালে তার প্রথম মিউজিক অ্যালবাম ‘রক্ত গোলাপ’ প্রকাশিত হয়। দ্বিতীয় অ্যালবাম ‘ময়না’ বিপুল জনপ্রিয়তা পায়।
১৯৯৫ সালে তৃতীয় অ্যালবাম ‘কষ্ট’ প্রকাশের পর শ্রোতাদের হৃদয় জয় করে নেন আইয়ুব বাচ্চু। সুপারহিট হয় অ্যালবামটির ‘কষ্ট পেতে ভালোবাসি’ গানটি।
মূলত রক সংগীতশিল্পী হলেও তিনি আধুনিক, ক্লাসিক ও ফোক সংগীতেও সমান পারদর্শী ছিলেন।
হৃদয়স্পর্শী গানের মাধ্যমে দেশের হার্টথ্রব সংগীত তারকায় পরিণত হন তিনি।
১০ বছর ‘সোলস’ ব্যান্ডের সাথে থাকার পর ১৯৯১ সালে আত্মপ্রকাশ ঘটে আইয়ুবের নিজের ব্যান্ড ‘এলআরবি’র। সেখানে তিনি লিড গিটারিস্ট ও ভোকাল ছিলেন।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ